Chittagong Hill Tracts Peace Agreement
একুশের বিশেষ অনুষ্ঠান “পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি” https://youtu.be/TFv4DLtmj2c Women and girls are victims of torture Women and girls are victims
Published by The Daily Prothom Alo December 09, 2020 (Link Here)
প্রশ্ন. স্কুলে পড়ার সময়ে এক মেয়ের সঙ্গে আমার প্রেমের সম্পর্ক হয়। এরপর এসএসসি পরীক্ষার আগে তার বিয়ে হয়ে যায়। তখন ছোট থাকায় সেই ভালোবাসা আটকাতে পারিনি। বিয়ের পাঁচ বছর পর হঠাৎ মেয়েটি আমার সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে। তত দিনে তার একটি সন্তানও হয়েছে। তার স্বামী দেশের বাইরে থাকে। নতুন করে আমাদের যোগাযোগ হয়েছে, সেটাও পাঁচ বছর হয়ে গেছে। এখন আমি তাকে বিয়ে করতে চাই। সে–ও আমার কাছে চলে আসতে চায়। কিন্তু আমার বা মেয়েটির পরিবার এ সম্পর্ক মেনে নেবে না। আমি একটি চাকরি করি, যা দিয়ে আমার মোটামুটি চলে যায়। এখন আমি জানতে চাই, আমরা কীভাবে বিয়ে করব? পরবর্তী সময়ে আমার প্রেমিকার স্বামী কোনো পদক্ষেপ নিতে পারবে কি না? তাদের ছেলেটি কি আমাদের কাছে রাখতে পারব? ছেলের বয়স ৮ বছর।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, মানিকগঞ্জ।
“এই বিয়ে কীভাবে সম্ভব? How is this marriage possible?”
উত্তর: আপনার প্রেমিকাকে বিয়ে করতে চাইলে আগে তাঁকে অবশ্যই তাঁর স্বামীর কাছ থেকে তালাক গ্রহণ করতে হবে।
যেকোনো যুক্তিসংগত কারণে মুসলিম স্বামী বা স্ত্রী বিবাহবিচ্ছেদ ঘটাতে পারেন। তবে তা কার্যকর করতে হলে আইনগত পদ্ধতি মানতে হবে। তালাকের নোটিশ পাঠানোর বেলায় কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এসব নিয়ম ঠিকমতো না মানলে নানা ধরনের জটিলতা সৃষ্টি হবে।
১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশের ৭(১) ধারা অনুযায়ী, যিনি তালাক দেবেন, তাঁকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অপর পক্ষের ঠিকানা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভা বা সিটি করপোরেশনের মেয়রের কাছে নোটিশ লিখিতভাবে পাঠাতে হবে। ওই নোটিশের কপি অপর পক্ষের কাছেও পাঠাতে হবে। তবে আদালতের মাধ্যমে কোনো তালাকের ডিক্রি হলে সেটির কপি চেয়ারম্যানকে প্রদান করলেই নোটিশ পাঠানো হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হবে। চেয়ারম্যান বা মেয়রের কাছে যে তারিখে নোটিশ পৌঁছাবে, সেদিন থেকে ৯০ দিন পর বিবাহবিচ্ছেদ বা তালাক কার্যকর হবে। তালাক কার্যকরের পর তালাকটি কাজি অফিসে নিবন্ধন করাতে হবে। তালাক নিবন্ধন করা আইনত বাধ্যতামূলক।
স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে কোনো কারণে বিচ্ছেদ হয়ে গেলে সন্তানেরা কার কাছে থাকবে বা কে হবে তাদের অভিভাবক—এই প্রশ্ন দেখা দেয়। মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, প্রায় সব ক্ষেত্রে বাবা সন্তানের প্রকৃত আইনগত অভিভাবক। এই আইনের আওতায় সন্তানের অভিভাবকত্ব এবং সন্তানের জিম্মাদারি এই দুটি বিষয়কে আলাদাভাবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। সাধারণত শিশুসন্তানের তত্ত্বাবধান, অভিভাবকত্ব ও ভরণপোষণের বিষয়গুলো পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ ১৯৮৫ ও গার্ডিয়ানস অ্যান্ড ওয়ার্ডস অ্যাক্ট ১৮৯০ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।
স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটলে বা স্বামী মারা গেলে, ছেলেসন্তান সাত বছর পর্যন্ত মায়ের হেফাজতে থাকবে, এটাই আইন। এ ক্ষেত্রে মায়ের অধিকার সর্বাগ্রে স্বীকৃত। কিন্তু আপনার প্রেমিকার সন্তানের বয়স আট, সে ক্ষেত্রে সন্তানের হেফাজতের কোনো অধিকার মায়ের থাকে না। তবে নির্দিষ্ট বয়সের পরও মায়ের জিম্মাদারিত্বে সন্তান থাকতে পারে, যদি আদালত বিবেচনা করেন যে সন্তান মায়ের হেফাজতে থাকলে তার শারীরিক ও মানসিক বিকাশ স্বাভাবিক হবে, তার কল্যাণ হবে এবং স্বার্থরক্ষা হবে—সে ক্ষেত্রে আদালত মাকে ওই বয়সের পরও সন্তানের জিম্মাদার নিয়োগ করতে পারেন। তবে মনে রাখতে হবে, মুসলিম আইনে মা সন্তানের আইনগত অভিভাবক নন; কেবল জিম্মাদার বা হেফাজতকারী।
একুশের বিশেষ অনুষ্ঠান “পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি” https://youtu.be/TFv4DLtmj2c Women and girls are victims of torture Women and girls are victims
দীপ্ত টিভির বিশেষ টকশো ‘শান্তি চুক্তির ২৬ বছর: অর্জন ও বাস্তবতা’ https://youtu.be/0sfUHph0_e4 Women and girls are victims of torture Women
দীপ্ত টিভির বিশেষ টকশো ‘শান্তি চুক্তির ২৬ বছর: অর্জন ও বাস্তবতা’ https://youtu.be/uq_j3mSW7Fo Women and girls are victims of torture Women
বাণিজ্যে নিষেধাজ্ঞা দেয়ার কিছু নেই: বাণিজ্য সচিব https://youtu.be/nfPDs63Aug0 Women and girls are victims of torture Women and girls are victims
১০ মাসে দুই হাজার ৫৭৫ নারী ও কন্যাশিশু নির্যা’ত’নের শিকার | https://youtu.be/XFzsz1zE7-s Women and girls are victims of torture Women
Drop Your Queries
Dhaka Office
Chattogram Office
Dhaka Office Map
Chattogram Office Map