Smart Bangladesh Transformation Story
স্মার্ট বাংলাদেশের রুপান্তরের গল্প https://youtu.be/gNfLTR7ZnzE Women and girls are victims of torture Women and girls are victims of torture Women
করোনাভাইরাস নিয়ে উচ্চ আদালত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে কয়েকটি মৌখিক নির্দেশনা দিয়েছেন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় এই নির্দেশনা মানা অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করি। স্থলবন্দর, নৌবন্দর, বিমানবন্দর ও বিশেষ করে বিমানবন্দরে যখন বিদেশিরা বাংলাদেশে আগমন করছেন, তখন অভ্যন্তরে প্রবেশের আগে তাঁদের কী ধরনের পরীক্ষা করা হচ্ছে, যাঁরা পরীক্ষা করছেন তাঁরা প্রশিক্ষিত কি না এবং যে যন্ত্রপাতি দিয়ে পরীক্ষা করা হচ্ছে সেগুলোর সক্ষমতা রয়েছে কি না, তা আদালত জানাতে বলেছেন।
সরকারি হাসপাতালে করোনাভাইরাসের জন্য পৃথক কেবিনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, কিন্তু বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে এখন পর্যন্ত প্রাক্-প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। আদালত নির্দেশনায় বলেছেন, সব হাসপাতালে করোনাভাইরাসের জন্য প্রাক্-প্রস্তুতিমূলক সব ধরনের ব্যবস্থা (পৃথক কেবিনসহ চিকিৎসকের সরঞ্জাম) গ্রহণ করতে হবে।
প্রতিটি হাসপাতালে বা বন্দরে যেখানে করোনাভাইরাস পরীক্ষার প্রয়োজন হবে, সেখানে সরঞ্জাম পর্যাপ্ত রয়েছে কি না এবং যদি তা না থাকে তাহলে জরুরি ভিত্তিতে আমদানি করার জন্য সরকারকে নির্দেশনা দিয়েছেন আদালত। মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার নিয়ে কেউ যেন অন্যায় বাণিজ্য করতে না পারে, সেদিকে নজরদারি বাড়াতে হবে বলেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বাজার মনিটরিং করারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। করোনা ইস্যুতে সতর্কতার সঙ্গে ব্রিফিং করার ব্যাপারেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে পরামর্শ দিয়েছেন আদালত।
এদিকে, করোনাভাইরাসকে প্যানডেমিক (বৈশ্বিক মহামারি) ঘোষণার প্রেক্ষাপটে দেশে আইনের প্রয়োগ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন-২০১৮’ এর বিভিন্ন ধারা, উপধারাকে উল্লেখ করে প্রয়োজনে বর্ণিত আইনগুলো প্রয়োগের প্রয়োজন হতে পারে।
বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তিদের অনেকেই সরকার নির্দেশিত কোয়ারেন্টিন শর্ত সঠিকভাবে মানছেন না। আবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে এমন তথ্য ছড়াচ্ছেন যা বিভ্রান্তিকর। দেশব্যাপী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধের অংশ হিসেবে এসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তারা বলেছে, কেউ ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে বাধা দিলে বা নির্দেশ পালনে অসম্মতি জানালে তাকে ৩ মাস কারাদণ্ড, অনূর্ধ্ব ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেওয়া হবে।
অধিদপ্তর-সংশ্লিষ্ট সবাইকে বর্ণিত আইন অনুযায়ী এবং নির্দেশিত পন্থায় যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনের অনুরোধ জানাচ্ছে। ব্যত্যয়ের ক্ষেত্রে সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন-২০১৮-এর শাস্তিমূলক ধারা প্রয়োগ করা হতে পারে। আইনের ধারা-২৫-এ বলা হয়েছে, দায়িত্ব পালনে বাধা ও নির্দেশ পালনে অসম্মতি জানালে অপরাধ হবে। ২৫-এর (১) অনুযায়ী যদি কোনো ব্যক্তি ক. মহাপরিচালক, সিভিল সার্জন বা ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে বাধা দেন বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন, এবং খ. সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূলের উদ্দেশ্যে মহাপরিচালক, সিভিল সার্জন বা ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নির্দেশ পালনে অসম্মতি জানান, তবে ওই ব্যক্তির অনুরূপ কাজ দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে।
আইনের ধারা ২৫ এর (২) অনুযায়ী যদি কোনো ব্যক্তি (এই ধারার) উপধারা (১)-এর অধীন অপরাধ করেন, তবে তিনি অনূর্ধ্ব ৩ (তিন) মাস কারাদণ্ডে, বা অনূর্ধ্ব ৫০ (পঞ্চাশ) হাজার টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। ধারা-২৬: মিথ্যা বা ভুল তথ্য দেওয়ার অপরাধ ও দণ্ড ১. যদি কোনো ব্যক্তি সংক্রামক রোগ সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা থাকার পরও ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা বা ভুল তথ্য দেন, তাহলে ওই ব্যক্তির অনুরূপ কাজ অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। অন্যান্য আরও কিছু ধারায় বিভিন্ন সাজার কথা বলা হয়েছে।
এখন প্রশ্ন হলো, সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন-২০১৮-এর অধীন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গণবিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী কোনো ব্যক্তিকে শাস্তি প্রদান করা যাবে কি না। এই আইন এ সংক্রামক রোগের একটি তালিকা দেওয়া হয়েছে। এই তালিকায় কোভিড-১৯ অন্তর্ভুক্ত নেই। আইনে আরও বলা হয়েছে, সরকার কর্তৃক সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, ঘোষিত কোনো নতুন উদ্ভূত বা পুনরুদ্ভূত রোগসমূহ এ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যাবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসকে এই তালিকায় এনে সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন জারি হয়নি। যার ফলে যারা সরকার নির্দেশিত কোয়ারেন্টিন শর্তসহ বিভিন্ন বিধিবিধান সঠিকভাবে মানছেন না, তাঁদের এই আইনের আওতায় আনা কতটুকু বৈধ হবে, সেটি আসলে এখনো বলা যাচ্ছে না।
এই আইন কার্যকর করতে চাইলে কোভিড-১৯-কে সংক্রামক রোগের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে সরকারকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে। সামনে করোনা পরিস্থিতি অবনতির যে আশঙ্কা করা হচ্ছে, তা বিবেচনায় নিয়ে অবিলম্বে এই প্রজ্ঞাপন জারি করা জরুরি বলে মনে করছি।
মিতি সানজানা, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী
Corona virus, law and enforcement for Corona Virus, Covid 19, corona situation, top law firms in bangladesh,
litigation solicitors in bangladesh,
lawyer in bangladesh,
divorce lawyer in bangladesh
স্মার্ট বাংলাদেশের রুপান্তরের গল্প https://youtu.be/gNfLTR7ZnzE Women and girls are victims of torture Women and girls are victims of torture Women
Cross-religious marriage and custody of children Published by The Daily Star | December 8, 2023 (Link Here) Cross-religious marriage and
পার্বত্য শান্তিচুক্তি, শান্তি ও সমৃদ্ধির ২৬ বছর Published by Prothom Alo | Amader Shomoy 04 November, 2023 (Link Here) Come
পাহাড়ের শান্তি | জনতন্ত্র গণতন্ত্র | https://youtu.be/QgGcvRGD_Ak Women and girls are victims of torture Women and girls are victims of
পাহাড়ের শান্তি https://youtu.be/MQmVBAbRud8 Women and girls are victims of torture Women and girls are victims of torture Women and girls
Drop Your Queries
Dhaka Office
Chattogram Office
Dhaka Office Map
Chattogram Office Map